সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

প্লাস্টার খোলার পর জয়েন্ট শক্ত হয়ে গেছে!

আক্কেলপুর ফিজিওথেরাপি এন্ড রিহ্যাবিলিটেশন সেন্টার


নামঃ মনোয়ারা
ঠিকানাঃ #ইসমাইলপুর (নওয়াপাড়া)
সমস্যাঃ প্লাস্টার খোলার পর কব্জি জয়েন্ট শক্ত হওয়ার ফলে কব্জি ভাঁজ করতে পারেনা, রান্না করতে পারেনা, ঝাড়ু দিতে পারেনা, সবজি কাটতে পারেনা, এছাড়াও দৈনন্দিন কাজ করতে অসুবিধা হত।

আলহামদুলিল্লাহ ফিজিওথেরাপি চিকিৎসায় অবস্থাধীন রয়েছেন, সবাই ওনার জন্য দোয়া করবেন যেনো আল্লাহ তায়ালা তাড়াতাড়ি সুস্থ করে দেন।
উপরোক্ত সমস্যা যদি কারো হয়ে থাকে অতিসত্তর আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন।
মোঃ সৈকত বাবু (ফিজিওথেরাপিষ্ট)
বিএসসি ইন পিটি (ইন কোর্স),
রাজশাহী মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়
ডিপিটি (পিএমআই ঢাকা) রেজিঃ ৮৯৩৮৪
সার্টিফাইট- ম্যানুয়াল থেরাপি, ডিজএবিলিটি ম্যানেজমেন্ট, বোবাথ এপ্রোচ
রোগী দেখার সময়ঃ
প্রতিদিন সকাল ৮ টা হইতে রাত্রি ৮ টা পর্যন্ত।
মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্স ভবন, আক্কেলপুর, জয়পুরহাট
মোবাইলঃ ০১৩১৪-৯২৪২৮৬

মন্তব্যসমূহ

এই ব্লগটি থেকে জনপ্রিয় পোস্টগুলি

সেরিব্রাল পালসি: একটি অদম্য জীবনের গল্প

  ভূমিকা: “আমার সন্তান হাঁটতে পারে না, কিন্তু সে হাসে – এক পৃথিবী ভালোবাসা নিয়ে।” এই কথাটি অনেক বাবা-মায়ের হৃদয়ছোঁয়া বাস্তবতা। সেরিব্রাল পালসি (Cerebral Palsy) এমন একটি অবস্থা, যা শিশুর শারীরিক ক্ষমতা ও চলাফেরায় বাধা সৃষ্টি করে। তবে এই রোগ মানেই থেমে যাওয়া নয়। সঠিক সহায়তা ও সচেতনতায় এই শিশুরাও হয়ে উঠতে পারে সমাজের অনন্য অংশ। সেরিব্রাল পালসি কী? সেরিব্রাল পালসি (CP) একটি স্নায়বিক সমস্যা যা শিশুর জন্মের আগে, সময় বা পরবর্তীতে মস্তিষ্কের বিকাশে ব্যাঘাত ঘটলে হয়। এটি মূলত চলাচল, শরীরের ভারসাম্য এবং মাংসপেশির নিয়ন্ত্রণে প্রভাব ফেলে। কারণসমূহ: গর্ভকালীন সংক্রমণ (যেমন টক্সোপ্লাজমোসিস, রুবেলা)। জন্মের সময়  অক্সিজেনের অভাব । অপরিণত প্রসব বা প্রিম্যাচিওর বেবি। শিশু অবস্থায় ইনফেকশন বা মাথায় আঘাত। জর (জ্বর), নিউমোনিয়া, জন্ডিস ইত্যাদির কারণে খিঁচুনি (seizure) হলে ।  লক্ষণ ও ধরন: ✅ সাধারণ লক্ষণ: হাঁটতে বা বসতে দেরি হওয়া মাংসপেশির শক্তি বা টোন অস্বাভাবিক কথা বলার সমস্যা খাওয়ার সময় গিলতে সমস্যা মাংসপেশির কঠোরতা বা শক্ত হয়ে যাওয়া 📌 সেরিব্রাল পালসির...

ম্যানুয়াল থেরাপি: ব্যথা উপশমের একটি প্রাকৃতিক ও কার্যকর চিকিৎসা পদ্ধতি

বর্তমান জীবনের ব্যস্ততা, দীর্ঘ সময় বসে কাজ করা বা হঠাৎ আঘাত পাওয়া—এইসবের ফলে ঘাড়, কোমর, কাঁধ বা হাঁটুতে ব্যথা হওয়া খুব সাধারণ একটি সমস্যা। অনেকেই দীর্ঘদিন ব্যথা সহ্য করে যান, আবার কেউ কেউ ওষুধ খেয়ে সাময়িক উপশম পান। তবে, দীর্ঘমেয়াদী সমাধানের জন্য একটি প্রাকৃতিক, নিরাপদ ও কার্যকর পদ্ধতির নাম হলো ম্যানুয়াল থেরাপি । 🔍 ম্যানুয়াল থেরাপি কী? ম্যানুয়াল থেরাপি হলো ফিজিওথেরাপির একটি শাখা, যেখানে প্রশিক্ষিত ফিজিওথেরাপিস্ট হাতের মাধ্যমে সরাসরি পেশি, জয়েন্ট ও নরম টিস্যুগুলোর উপর নির্দিষ্ট চাপ, স্ট্রেচিং ও টেকনিক প্রয়োগ করে ব্যথা ও স্টিফনেস উপশম করেন। এটি যান্ত্রিক যন্ত্রপাতির পরিবর্তে স্পর্শভিত্তিক চিকিৎসা, যার ফলে প্রাকৃতিক উপায়ে রক্ত সঞ্চালন বাড়ে এবং নড়াচড়া স্বাভাবিক হয়। 🩺 কাদের জন্য ম্যানুয়াল থেরাপি উপকারী? ম্যানুয়াল থেরাপি সাধারণত নিচের সমস্যাগুলোর ক্ষেত্রে অত্যন্ত কার্যকর: ঘাড় ব্যথা ও স্টিফনেস কোমরের নিচের ব্যথা (Low back pain) Frozen shoulder স্পাইন ও ডিস্কের সমস্যা আর্থ্রাইটিস (Arthritis) পেশি শক্ত হয়ে যাওয়া খেলাধুলাজনিত ইনজুরি সায়াটিকা বা নার্ভ সং...

কোন কোন রোগে ফিজিওথেরাপি নিবেন

প্রযুক্তির সাথে তাল মিলিয়ে এই প্রথম আমরাই দিচ্ছি স্বল্পমূল্যে ফিজিওথেরাপি সেবা। আমরাই আপনার স্বজন বা রোগীর অতি যত্ন সহকারে ফিজিওথেরাপি সেবা প্রদান করে থাকি। আমাদের রয়েছে অভিজ্ঞ ও দক্ষ ডিপ্লোমা ও বিএসসি ফিজিওথেরাপিষ্ট।